মাইক্রোসফট অফিস ৩৬৫ – কি, কেন এবং কিভাবে ব্যবহার করবেন?

অফিস ৩৬৫

মাইক্রোসফট অফিস ৩৬৫ – কি, কেন এবং কিভাবে ব্যবহার করবেন?

‘অফিস ৩৬৫’ মাইক্রোসফটের অনেকগুলো এপ্লিকেশনের একটি প্যাকেজ। পূর্বে এটি ‘মাইক্রোসফট ৩৬৫’ নামে পরচিত ছিলো কিন্তু বর্তমানে এটি ‘অফিস ৩৬৫’ নামে পরিচিত। ‘অফিস ৩৬৫’ এর সফটওয়্যারগুলো ব্যাক্তিগত কাজ থেকে শুরু করে এন্টারপ্রাইজ লেভেলের বড় যেকোনো কাজের জন্য উপযুক্ত করে বানানো। এই আর্টিকেলে আমরা দেখব ‘অফিস ৩৬৫’ এ কি কি এপ্লিকেশন আছে। এছাড়াও এর সাবস্ক্রিপশন প্যাকেজগুলো নিয়েও জানব।

অফিস ৩৬৫ এর মূল্য তালিকা:

মাইক্রোসফট অফিসের এপ্লিকেশনগুলো দুই ভাগে বিভক্ত। একটি ‘ফ্যামেলি প্ল্যান’ আর আরেকটি হচ্ছে ‘বিজনেস প্ল্যান।

প্যাকেজএ্যাপ্লিকেশন সমূহইউজারমূল্য (ডলার)
পার্সোনাল সকল অফিসএপ্লিকেশন এডিটরওয়ান ড্রাইভস্কাইপি (৬০ মিনিট/মাস)১ জন$৬৯.৯৯/ বছর $৬.৯৯/ মাস
ফ্যামেলিসকল অফিসএপ্লিকেশন এডিটরওয়ান ড্রাইভস্কাইপি (৬০ মিনিট/মাস)৬ জন$৯৯.৯৯/ বছর $৯.৯৯/ বছর
বিজনেস বেসিকওয়ার্ড , এক্সেল ও পাওয়ার পয়েন্ট ওয়েব এপ্লিকেশন ওয়ান ড্রাইভ টিমস এক্সচেঞ্জ শেয়ার পয়েন্ট  $২.৫/ মাস
বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডসকল অফিস এপ্লিকেশন টিমস একচেঞ্জ ওয়ান ড্রাইভ শেয়ার পয়েন্ট$১০/মাস
বিজনেস প্রিমিয়ামসকল অফিস এপ্লিকেশন টিমস এক্সচেঞ্জ এজিউর ইনটিউন ও অন্যান্য এড অন$২০/মাস

মাইক্রোসফট অফিস ৩৬৫ ফ্যামেলি প্ল্যানের সফটওয়্যার সমূহ:

আপনি মাইক্রোসফট অফিসের সকল সফটওয়্যারগুলো পাবেন এই প্যাকেজে। এই এ্যাপগুলো মোবাইল বা ট্যাবলেট পিসিতেও চালানো যাবে। এর সাথে অতিরিক্ত কিছু প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারও পাবেন।

1. ওয়ার্ড

ডকুমেন্ট লেখা, এডিট করা সহ লেখালেখি সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ আপনি করতে পারবেন এম এস ওয়ার্ডের মাধ্যমে।

2. এক্সেল

এক্সেল খুবই পাওয়ারফুল একটি সফটওয়্যার। এটি দিয়ে যেকোনো ধরনের হিসাব রাখা, চার্ট তৈরি করা করা সহ যাবতীয় কাজ করতে পারবেন। একটি স্কুলের রেজাল্ট শিট থেকে শুরু করে একটা বড় কর্পোরেশনের এ্যাকাউন্টস যেকোনো ধরনের কাজই এক্সেল দিয়ে করা যায়।

3. পাওয়ার পয়েন্ট

প্রেজেন্টেশন তৈরি করার জন্য পাওয়ার পয়েন্টের বিকল্প নেই। স্কুল, কলেজের প্রেজেন্টেশনই নয় শুধু প্রফেশনাল প্রেজেন্টেশন তৈরি করতেও পাওয়ার পয়েন্ট কাজে লাগে। তাছাড়াও এর এনিমেশন অপশনটি ব্যবহার করে মার্কেটিং এর কাজেও পাওয়ার পয়েন্ট ব্যবহার করা হয়।

4. আউটলুক

ইমেইল ম্যানেজমেন্টের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি সফটওয়্যার আউটলুক। এটিতে আপনি আপনার অফিসের মেইল (ডোমেইন মেইল) যুক্ত করে সহজেই মেইল আদান প্রদান করতে পারবেন। তাছাড়াও ক্যালেন্ডার ও কন্টাক্ট অপশন দুইটি যেকোনো অফিস ম্যানেজমেন্টের কাজ অনেক সহজ করে দেয় এই আউটলুক এপ্লিকেশনটি।

5. ওয়ান নোট

নোট নেয়ার জন্য একটি অত্যন্ত ডায়নামিক একটি এপ্লিকেশন। আপনি ওয়ান নোটের মাধ্যমে শুধু নোট টাইপই করতে পারবেন না, আপনি এখানে হাতেও লিখতে পারবেন, ড্রয়িংও করতে পারবেন। শুধু তাই নাই, আপনি নোটের সাথে আপনার ভয়েজও সেভ করতে পারবেন। এই নোট আপনি যেকারো সাথে শেয়ারও করতে পারবেন। যারা আইডিয়া নিয়ে কাজ করেন তারা হঠাত করে কোনো আইডিয়া মাথায় এলে তুলে ফেলতে পারবেন ওয়ান নোটে।

6. পাবলিশার

পাবলিশারও মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের মতোই একটি লেখালেখির সফটওয়্যার কিন্তু ওয়ার্ডের সাথে এর কিছুটা পার্থক্য আছে। ওয়ার্ড আপনার ডকুমেন্টের ফরম্যাটের উপরেই বেশি গুরুত্ব দেয় কিন্তু পাবলিশার গুরুত্ব দেয়া আপনার ডকুমেন্টের লে আউটের উপরে। মার্কেটিং কন্টেন্ট তৈরি করার জন্য এটি খুব কাজের সফটওয়্যার। বিশেষত ছোটো ও মাঝারি ব্যবসা মালিকরা এটি দিয়ে সহজেই আর কম খরচে মার্কেটিং কন্টেন্ট তৈরি করতে পারেন।

7. এ্যাকসেস

মাইক্রোসফটের একসেস একটি ডাটা ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার। এখানে প্রয়োজনীয় ডাটা সংরক্ষণ ও সংশোধন করা যায়। অনেক বড় ডাটা যা এক্সেলের পক্ষে মেইনটেইন করা কঠিন হয়ে যায় সেই ধরনের ডাটার কাজ একসেস দিয়ে অতি সহজেই করা যায়।

মাইক্রোসফট অফিসের সফটওয়্যারগুলো ছাড়াও আপনি নিচের দুইটি সার্ভিস পাবেন ফ্যামেলি প্যাকে:

  • এডিটর

আপনার লেখার গ্রামার, স্পেলিং ভুল ধরা সহ এডভান্স বেশ কিছু অপশন দিবে এডিটর টুলটি। আপনারা হয়ত গ্রামারলি সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে থাকবেন। এডিটর অনেকটা গ্রামারলির মতো করেই কাজ করে।

  • ওয়ান ড্রাইভ

এটি গুগল ক্লাউডের মতো একটি ক্লাউড স্টোরেজ প্লাটফর্ম। আপনার ফ্যামেলি সাবস্ক্রিপশনের সাথে সাথে আপনি ওয়ান ড্রাইভে ১ টেরাবাইট পর্যন্ত স্টোরেজ পাবেন। যদি আপনি ফ্যামেলি প্যাকেজটি কিনেন তাহলে ৬ জন ব্যবহারকারীর জন্য ৬ টেরাবাইট ক্লাউড স্পেস পাবেন আর যদি পার্সোনাল প্যাকেজটি কিনেন তবে একজনের জন্য ১ টেরাবাইটই পাবেন।

ভাবতে পারেন স্কাইপি ত ফ্রিই পাওয়া যায় তাহলে এই প্যাকেজে স্কাইপির প্রয়োজন কি? স্কাইপি ফ্রিতে আপনি শুধু স্কাইপ আইডিতেই কল করতে পারবেন কিন্তু এই প্যাকেজের সাথে আপনি মাসে ৬০ মিনিট যেকোনো মোবাইলে কল করতে পারবেন স্কাইপি থেকে।

  • সিকিউরিটি সফটওয়্যার

এর বাইরেও আপনি পাবেন আপনার ডিভাইসকে ভাইরাস ও পিসিং আক্রমন থেকে রক্ষা করতে এডভান্সড সিকিউরিটি সফটওয়্যার। এই সিকিউরিটি সফটওয়্যার শুধু পিসি না আপনার মোবাইলকেও সংরক্ষণ করবে যেকোনো ধরনের হ্যাকিং বা স্পামিং থেকে।

অফিস ৩৬৫

মাইক্রোসফট অফিস ৩৬৫’ এর সুবিধা কি?

  • আপনি একটি সাবস্ক্রিপশন কিনেই অনেকগুলো প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার পেয়ে যাচ্ছেন যা আপনার কাজের গতিকের আরও বৃদ্ধি করতে পারবে এবং ম্যানেজমেন্টও ভালো হবে।
  • আপডেটের প্রয়োজন নেই। আপনার সকল সফটওয়্যার মাইক্রোসফট সার্ভার থেকে অটো আপডেট হয়ে যাবে। আপনি সর্বদাই লেটেস্ট ভার্সনই ব্যবহার করতে পারবেন।
  • ক্লাউড বেজড সফটয়্যার হওয়াতে আপনি যেকোনো ডিভাইস থেকে লগ ইন করে কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন। ফাইল সেইভ করা বা পেন ড্রাইভে বহন করার প্রয়োজন পরবেনা।
  • ফ্যামেলি প্ল্যান কিনে আপনি একটি সফটয়্যার একাধিক মানুষ মিলে ব্যবহার করতে পারবেন। এই কারনে বলা যায় এই প্যাকেজটি আলাদা সফটওয়্যার কেনার চাইতে কস্ট ইফেক্টিভ।
  • আপনি সহজেই ফাইল বা ডাটা শেয়ার করতে পারবেন অন্যদের সাথে।
  • আপনার প্রয়োজন মতো এপ্লিকেশন নিয়ে প্যাকেজ কিনতে পারবেন।
  • যেকোনো সময় প্যাকেজ পরিবর্তন করে অন্য প্যাকেজে যাওয়া যাবে।

অফিস ৩৬৫ ফ্যামেলি প্যাকেজের দাম কতো?

ফ্যামেলি প্ল্যানে তিন ধরনের প্যাকেজ আছে:

  • পার্সোনাল প্যাকেজঃ এই প্যাকেজে আপনি উল্লেখিত সবগুলো সফটওয়্যারই পাবেন কিন্তু একজন ইউজারই ব্যবহার করতে পারবে। এর মূল্য ৫৭৯ প্রতি মাস অথবা ৫৭৯৯ টাকা প্রতি বছর।
  • ফ্যামেলি প্যাকেজঃ এই প্যাকেজে আপনি উপরে উল্লেখিত সফটওয়্যারগুলোর সবগুলোই পাবেন এবং ৬ জন ইউজার এটি ব্যবহার করতে পারবে। এর মূল্য ৭৭৯ প্রতি মাস অথবা ৭,৭৯৯ টাকা প্রতি বছর
  •  স্টুডেন্টঃ যদি আপনি সাবক্রিপশন কিনতে না চান তাহলে আপনি চাইলে এককালীন টাকা দিয়ে অফিসের তিনটি সফটওয়্যার ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট কিনতে নিতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে আপনি শুধু পিসিতেই সেগুলো ইউজ করতে পারবেন এবং কোনো ক্লাউড স্টোরেজ পাবেন না। এই প্যাকেজের মূল্য ১১,৯৯৯ টাকা আজীবন।

অফিস ৩৬৫ বিজনেস বেসিক প্ল্যান:

বিজনেস বেসিক প্ল্যানে আপনি পাবেন ওয়ার্ড, এক্সেল আর পাওয়ার পয়েন্টের ওয়েব ভার্সন  আর তার সাথে নিম্নলিখিত সফটওয়্যারগুলোও পাবেন।

  1. টিমস

এটি একটি অফিস ম্যানেজমেন্ট টুল যা দিয়ে অনলাইন অফিস পরিচালনা করা যায়। অনেকটা জুমের মতো তবে তবে জুমের চাইতেও এখানে অনেক বেশি সুবিধা আছে।

2. শেয়ার পয়েন্ট

এটি একটি কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। এটি দিয়ে কন্টেন্ট তৈরি করা, শেয়ার করা, টাস্ক এ্যাসাইন করা সহ নানা কাজে ব্যবহার করা যায়।

3. এক্সচেঞ্জ

মাইক্রোসফট একচেঞ্জ একটি মেইল সার্ভার যা বড় প্রতিষ্ঠানের মেইল ম্যানেজমেন্টের জন্য ব্যবহার করা হয়।

অফিস ৩৬৫ বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড প্ল্যান

এই প্যাকেজে আপনি বিজনেস বেসিক আর ফ্যামেলি প্যাকেজের সবগুলো সফটওয়্যারই পাবেন। বেসিক প্ল্যানে আপনি অফিস এপ্লিকেশনগুলোর শুধু ওয়েব ভার্সন পেয়েছিলেন কিন্তু এই প্যাকেজ কিনলে আপনি ডেস্কটপ ভার্সনও পাবেন। তার মানে আপনি আপনার কম্পিউটারে অফ লাইনেও কাজ করতে পারবেন আর সেটি অটোমেটিক ক্লাউড স্টোরেজে জমা হয়ে যাবে।

তবে পাবলিশার আর একসেস এর শুধু মাত্র ডেস্কটপ এ্যাপই পাবেন, অনলাইন ভার্সন পাবেন না। বিজনেস প্ল্যানের সকল প্যাকেজেই এই দুটি সফটওয়্যারের শুধু ডেস্কটপ ভার্সনই দেয়া হয়।

অফিস ৩৬৫ বিজনেস প্রিমিয়াম প্ল্যান:

এই প্ল্যানে আপনি বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সবগুলো এপ্লিকেশনই পাবেন। তার সাথে আর যা যা পাবেনঃ

  • এ্যাজিউর ইনফর্মেশন প্রটেকশন

এটি একটি ক্লাউড কম্পিউটিং সার্ভিস যা দিয়ে এপ্লিকেশন তৈরি করা, টেস্ট করা এবং পরিচালনা করা যায়। এক্ষেত্রে মাইক্রোসফটের ডাটা সেন্টার ব্যবহার করেই সকল কাজ করা যায়, প্রতিষ্ঠানের নিজের ডাটা সেন্টারের প্রয়োজন পরেনা।

  • ইনটিউন

এটি একটি ক্লাউড বেজড প্লাটফর্ম যার মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠানের সকল মোবাইল ডিভাইস এবং মোবাইল এপ্লিকেশন মনিটর করা যায়। এছাড়াও এই প্লাটফর্ম ব্যবহার করে সকল মোবাইল ডিভাইস, ল্যাপটপ এবং ট্যাবলেটকে প্রতিষ্ঠানের নিয়ম অনুযায়ী কনফিগার করে দেয়া যায়।

  • ইয়ামার

ফেসবুকের মতো সোশাল মিডিয়া মডিউল যা মাইক্রোসফট টিমের সাথে কাজ করে। এই মডিউল যুক্ত হলে টিমসে একজন ইউজার কিছু পোস্ট করতে পারে এবং বাকিরা সেখানে নিজস্ব মতামত দিতে পারে। আলাদা আলাদা চ্যানেল (ফেসবুক গ্রুপের মতো) তৈরি করে সেখানেও পোস্ট দিয়ে আলাপ আলোচনা করা যায়।

  • সোয়ে

পাওয়ার পয়েন্টের একটি এডভান্সড ভার্সন যা দিয়ে আরও ইন্টারেক্টিভ প্রেজেন্টেশন তৈরি করা যায়। ইউজার নিজের পছন্দ মতো কন্টেন্ট ডিভাইস অথবা অনলাইন থেকে যুক্ত করতে পারে এবং সোয়ে সেটিকে একটি ডায়নামিক প্রেজেন্টেশনে রুপান্তর করতে পারে।

  • স্ট্রিম

ইউটিউবের মতো একটি ভিডিও ফাইল শেয়ারিং প্লাটফর্ম। এটি একটি কোম্পানির নিজস্ব ভিডিও স্ট্রিমিং সাইট হিসেবে ব্যবহার করে ভিডিও শেয়ার করা যায়। কোম্পানির বাকিরা সেই ভিডিও দেখে নিজের মতামত জানাতে পারে। তাছাড়া লাইভ ইভেন্ট, ট্রেনিং এসকল কাজেও স্ট্রিম ব্যবহার করা হয়।

  • প্ল্যানার

একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মিরা এখানে কাজের প্ল্যান তৈরি এবং সেটিকে গুছিয়ে রাখতে পারেন। পরবর্তীতে সেই প্ল্যানটি কার্যকর করার জন্য কর্মিকে দায়িত্ব দিতে পারেন এবং এর আপডেটও নিতে পারেন। বড় প্রজেক্টে কাজ করার জন্য এটি দারুন একটি সফটওয়্যার।

  • পাওয়ার এ্যাপস

পাওয়ার এ্যাপে হচ্ছে বিভিন্ন এ্যাপ, সার্ভিস, কানেক্টর ও ডাটা প্লাটফর্মের প্যাকেজ। এগুলো ব্যবহার করে কোম্পানি নিজের মতো করে এ্যাপ তৈরি এবং ব্যবহার করতে পারে। পাওয়ার এ্যাপস দিয়ে বানানো এ্যাপস মোবাইল রেসপন্সিভ এবং ব্রাউজারেও কাজ করে।

  • পাওয়ার বায়ো প্রো

এটি একটি এ্যানালাইটিকাল টুল। এটি ব্যবহার করে দ্রুততার সাথে বিভিন্ন ডাটা পর্যবেক্ষন ও পর্যালোচনা করা যায়। একটি কোম্পানির পুরো কার্যক্রমের আপডেট নির্নয় করার জন্য এটি খুবই দরকারি একটি টুল।

অফিস ৩৬৫ ব্যাক্তিগত, প্রয়োজন থেকে শুরু করে ছাত্র ছাত্রী এবং প্রফেশনালদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় একটি সফটওয়্যার প্যাকেজ। বর্তমানে কোভিডের জন্য যখন স্কুল কলেজ বন্ধ তখন এই এ্যাপের প্রয়োজনীয়তা শিক্ষা খাতে আরও বেড়ে গিয়েছে। তাছাড়া অনলাইন অফিস পরিচালনা করার জন্যও এটি খুবই কার্যকরী প্যাকেজ।

স্বল্প মূল্যে মাইক্রোসফট অফিস ৩৬৫ এবং উইন্ডোজ সহ প্রয়োজনীয় সব সফটওয়্যার ক্রয় করতে ভিজিট করুন https://tosbd.com/software . টোটাল অনালাইন সলিউশন মাইক্রোসফট কর্পোরেশন এর অথরাইজড পার্টনার।

Share this post

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *